মোবাইল ফোনের মাধ্যমে, নৌ শ্রমিকদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে হাজার হাজার টাকা। বুড়িগঙ্গা নদীর, ঢাকা নদী বন্দর এলাকার নৌ পথ, নৌ সন্ত্রাসী, নৌ ডাকাত (রাসেল) চক্রের দখলে।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে, নৌ শ্রমিকদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে হাজার হাজার টাকা। বুড়িগঙ্গা নদীর, ঢাকা নদী বন্দর এলাকার নৌ সন্ত্রাসী, নৌ ডাকাত (রাসেল) চক্রের দখলে। প্রতিনিয়ত বাবুবাজার ব্রিজের নদী সংলগ্ন এলাকা থেকে শুরুকরে কামরাঙ্গীরচর পর্যন্ত, দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগাত চলন্ত নৌযান থেকে চলছে বেপরোয়া ডাকাতি এবং চাাঁদাবাজি। উক্ত স্থান থেকে নৌ চলাচল করলে ডাকাত রাসেলের নাম বলে চলতে হয় নৌ শ্রমিকদের, যে ডাকাত রাসেলের সাথে যোগাযোগ না করে ঐ সীমানায় নৌযান নিয়ে আসলে রাসেল ও তার ডাকাত বাহিনীরা উক্ত নৌযানের নৌ শ্রমিকদের মারধর করে মোবাইল, টাকা পয়সা, সহ নৌযানে থাকা বিভিন্ন সামগ্রী জোড় পূর্বক ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
প্রতি নৌযানে উক্ত স্থান থেকে দেওয়া হচ্ছে ডাকাত রাসেলের নাম্বার, নৌ শ্রমিকরা নিরুপায় হয়ে ব্যবহার করছে ডাকাত রাসেলের নাম্বার। নৌযান নিয়ে ঢাকা নদী বন্দর এলাকায় প্রবেশ করার আগেই ডাকাত রাসেলের বিকাশে ২০০০/ ৩০০০ টাকা দিয়ে প্রবেশ করতে হয় নৌ শ্রমিকদের। বাবুবাজার ব্রিজ থেকে কামরাঙ্গীরচর পর্যন্ত রাসেল ও তার ডাকাত দল সহ একটি টহল বাহিনীর এই বিষয়ে প্রতিনিয়ত চেক দিচ্ছে প্রতি নৌযানে। যে রাসেলের নাম বলে টাকা বিকাশ করে আসছে তাকেই ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে এবং নাম না বলে আসা নৌযান গুলো ডাকাত রাসেলের আক্রমণের শিকার হচ্ছে। এই বিষয়টি অবগত নৌ পথের হাজারো নৌ শ্রমিকেরদের। বিশেষ করে অরুয়াইল, সরাইল, বাজিতপুর, কিশোরগঞ্জের নৌযান গুলো তার আক্রমণের প্রধান শিকার হচ্ছে।
বাংলাদেশের সকল আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সুদৃষ্টি কামনা করছি, আপনারা তদন্ত সাপেক্ষে এই ডাকাত রাসেল কে আইনের আওতা ভুক্ত করনে। রাসেল ও তার ডাকাত দল বল প্রতিদিন ফজরের পর থেকে বিকেলে ৪ টা পর্যন্ত নৌ পথে চাঁদাবাজি করে আসছে।
মন্তব্য