সব
মেঘনা নদীর সীমানাধীন, ভাটের চর জোড়া ব্রিজের সামনে, লুটের চর এলাকার খালের মুখে চলন্ত নৌযান থেকে চলছে বেপরোয়া চাঁদাবাজি।
উক্ত এলাকার চেয়ারম্যান মোঃ সানাউল্লাহ সাহেব এর নাম ব্যবহার করে কিছু স্থানীয় নৌ সন্ত্রাসীরা এই সকল চাদাবাজী ট্রলার যোগে চলন্ত নৌযান থেকে করে আসছে।
তাদের চাহিদা অনুযায়ী চাঁদা না দিলে দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে, নৌযান থাকে মোবাইল, টাকা-পয়ষা সহ বিভিন্ন মালামাল জোড় পূর্বক নিয়ে যায় এবং মারধর করে।
তাদের নির্ধারিত প্রতি নৌযান থেকে ৫০০/ ১০০০/ ১৫০০ টাকা ছিনিয়ে নিচ্ছে।
বাংলাদেশের সকল প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তা গনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
মন্তব্য