সব
এদের কে বয়কট করুন,
wtc ছাড় পত্র চেকিং এর নামে আন্দোলন ও জাহাজে জাহাজে গিয়ে,
লক্ষ লক্ষ টাকা বানিজ্য করে যাচ্ছে
গত ০১ সেপ্টেম্বর ২০২১ সালে এই আন্দোলনের ডাক দিয়ে প্রথম মাসে মালিক সমিতি থেকে প্রতিদিন ৮ লাখ টাকা করে নিয়েছে পরের মাস থেকে নিয়ে প্রতিদিন ২ লাখ টাকা করে এর পর থেকে এখনো পযন্ত প্রতিদিন ১ লাখ টাকা করে হাতি নিয়ে যাচ্ছে অন্য দিকে জাহাজে জাহাজে গিয়ে মোবাইলে মালিকদের সাথে কথা বলে
১০-২০ হাজার টাকা খেয়ে সিরিয়াল বিহীন জাহাজ গুলো ছেড়ে দিচ্ছে এবং আউটার থেকে বলগেট গুলো লোড নিহত যাচ্ছে তাদের থেকেও ১০ হাজার করে টাকা খেয়ে ছেড়ে দিচ্ছে
অথচ গত ১৩ তারিখ মালিক শ্রমিক সরকারের সাথে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে
মালিক সমিতির পক্ষ থেকে ইকবাল চেয়ারম্যান প্রশ্ন করেন শ্রমিকদের সাথে তারা কেনো বৈঠক করবেন শ্রমিকদের নাকি কোনো সি.বি.এ নেই
এর পরেও বাংলাদেশ লাইটারেজ শ্রমিক ইউনিয়নের লজ্জা হয়নি
তারা টাকার মোহে অন্ধ হয়ে গিয়েছে
শ্রমিক হয়ে শ্রমিকদের কে জিম্মি করে
সিরিয়ালের নামে টাকার ধান্দা করে যাচ্ছে
প্রশ্ন আসে
চট্টগ্রামে লাইটারেজ শ্রমিক ইউনিয়ন কি শ্রমিক বান্ধব? নাকি মালিকদের দালালী করছেন?
হাইকোর্ট রিট দিয়েছেন wtc আন্দোলন টি অবৈধ তবুও ফকির জসিম নবী আলম রহিম ড্রাইভার কেনো এগুলো করছেন এমন প্রশ্ন আজ সাধারণ শ্রমিকদের মাঝে ঘুরপাক খাচ্ছে
ছাড় পত্র চেকিং করতে গেলে
তাদের কে বেঁধে রেখে নৌ-পুলিশ বা কোস্ট গার্ডদের খবর দিন ওরা চাঁদাবাজ তাদের কে আর প্রশ্রয় দিবেন না,
আগে শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধির আন্দোলন করুন
তার পরে মালিকদের চামচামি করুন
মন্তব্য